আরও দেখুন
বিশ্বব্যাপী নতুন করে ঝুঁকি গ্রহণ না করার প্রবণতা বৃদ্ধির ফলে নিরাপদ বিনিয়োগের প্রতি চাহিদা বাড়ায় জাপানি ইয়েন কিছুটা প্রতিকূলতার সম্মুখীন হলেও বুলিশ প্রবণতা বজায় রয়েছে এবং বিনিয়োগকারীরা ইয়েনের প্রতি আগ্রহ প্রদর্শন করছে।
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সংঘাতের দ্রুত সমাধানের আশাবাদ হ্রাস, জাপান এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সম্ভাব্য চুক্তির প্রণয়নের প্রত্যাশা, এবং ব্যাংক অফ জাপানের (BoJ) সুদের হার বৃদ্ধির প্রত্যাশা—এই সমস্ত কারণই ইয়েনের চাহিদাকে সমর্থন যোগাচ্ছে। পাশাপাশি, ফেডারেল রিজার্ভ এবং ব্যাংক জাপানের মধ্যে নীতিমালার বিভাজন আরও প্রসারিত হওয়ায় ডলারের ওপর চাপ বাড়ছে এবং ইয়েনের শক্তিশালী অবস্থান বজায় থাকছে।
সম্প্রতি জাপানের অর্থমন্ত্রী কাটসুনোবু কাটো যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক নীতির প্রভাব এবং এর ফলে ফিন্যান্সিয়াল মার্কেটে সৃষ্ট অনিশ্চয়তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। এই শুল্ক থেকে সৃষ্ট অনিশ্চয়তা সত্যিই জাপানের অর্থনীতির ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে, যা ব্যাংক অব জাপানের গভর্নর কাজুও উয়েদার বক্তব্যেও প্রতিফলিত হয়েছে। তিনি ইঙ্গিত দিয়েছেন যে প্রয়োজনে মুদ্রানীতিগত পদক্ষেপ নেওয়া হতে পারে।
জাপানের ইকোনমিক রিভিটালাইজেশন বিষয়ক মন্ত্রী রিওসেই আকাজাওয়ার শুল্ক আলোচনা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র সফর জাপানের অর্থনীতির ওপর নেতিবাচক প্রভাব কমাতে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হতে পারে। তবে বিনিয়োগকারীরা ২০২৫ সালে ব্যাংক অব জাপানের সুদের হার বৃদ্ধির সম্ভাবনা নিয়ে আশাবাদী রয়েছেন, যা ২% লক্ষ্যমাত্রার ওপরে মুদ্রাস্ফীতির স্থায়ী বৃদ্ধির প্রতি আস্থা প্রতিফলিত করে।
অন্যদিকে, ফেডারেল রিজার্ভের পক্ষ থেকে সুদের হার কমানোর প্রত্যাশা যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের মধ্যে নীতিগত বিভাজন আরও প্রসারিত করছে। ট্রেডাররা ইতোমধ্যেই জুন মাস থেকে ফেডের নতুন করে মুদ্রানীতি নমনীয়করণ শুরু হওয়ার সম্ভাবনা মূল্যায়ন করছেন, এবং বছর শেষে কমপক্ষে তিনবার সুদের হার কমানোর পূর্বাভাস দেয়া হচ্ছে।
টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ:
রাতের বেলা 143.00 লেভেলের ওপরে ক্লোজিং USD/JPY পেয়ারের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বুলিশ সিগন্যাল। আওয়ারলি চার্টের অসিলেটর পজিটিভ টেরিটোরিতে রয়েছে, যা 142.45–142.40 জোনে ক্রয়ের আগ্রহ বজায় রাখতে পারে।
যদি মূল্য মনস্তাত্ত্বিক 142.00 লেভেলের নিচে নেমে যায়, তাহলে 141.10–141.00 জোনের দিকে এই পেয়ারের মূল্যের আরও নিম্নমুখী মুভমেন্ট প্রসারিত হতে পারে, যেখানে 100- এবং 200-ঘণ্টার SMA এবং মধ্যবর্তী সাপোর্ট 140.50 লেভেলের আশেপাশে রয়েছে। যদি 140.00 এর মূল লেভেল ব্রেক হয়, তাহলে আরও গভীর দরপতনের সম্ভাবনা উন্মুক্ত পারে।
অন্যদিকে, যদি আবারও 143.00 লেভেলের ওপরে প্রবৃদ্ধি দেখা যায়, তাহলে 143.55 বা গতকালের উচ্চতার কাছে রেসিস্ট্যান্সের সম্মুখীন হতে পারে। 144.00 লেভেলের ওপরে স্থায়ী ব্রেকআউট USD/JPY পেয়ারের মূল্যের আরও শক্তিশালী রিবাউন্ড শুরু করতে পারে।
You have already liked this post today
*এখানে পোস্ট করা মার্কেট বিশ্লেষণ আপনার সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রদান করা হয়, ট্রেড করার নির্দেশনা প্রদানের জন্য প্রদান করা হয় না।
সপ্তাহের শেষ দিনের ট্রেডিং ইতিবাচকভাবে এগোচ্ছে। চীন বাণিজ্য আলোচনা শুরু করতে প্রস্তুত — এই খবরের প্রকাশের পর বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকিপূর্ণ অ্যাসেট কিনতে শুরু করেছে এবং মার্কিন ডলার দুর্বল হয়ে পড়েছে। আগেই
শুক্রবার কেবলমাত্র অল্প কয়েকটি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, তবে এর মধ্যে কয়েকটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। স্বাভাবিকভাবেই, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ননফার্ম পেরোল এবং বেকারত্বের হার সংক্রান্ত প্রতিবেদনের দিকে দৃষ্টি থাকবে, তবে এটি
ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং তার সমর্থকদের কারণে সৃষ্টি চলমান বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি নিয়ে মার্কেটের ট্রেডাররা ইতোমধ্যেই বেশ ক্লান্ত। পরিস্থিতি এখনো অত্যন্ত অনিশ্চিত রয়ে গেছে, ফলে মার্কেটের ট্রেডাররা এখন পুরোপুরিভাবে আজ প্রকাশিতব্য গুরুত্বপূর্ণ
বুধবার উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, তবে আমরা নিশ্চিত নই যে এগুলোর ফলাফল কারেন্সি পেয়ারগুলোর মূল্যের মুভমেন্টে কোনো তাৎপর্যপূর্ণ প্রভাব ফেলবে কিনা। মার্কেটের ট্রেডাররা এখনো অধিকাংশ সামষ্টিক অর্থনৈতিক
যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে বাণিজ্য চুক্তি শিগগিরই হবে কিনা, তা নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে মার্কেট আবারও স্থবির হয়ে গেছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প যে গোটা বিশ্বের ওপর — বিশেষ করে ফিন্যান্সিয়াল মার্কেটের
মঙ্গলবার খুব কম সংখ্যক সামষ্টিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে, এবং এর মধ্যে কোনো প্রতিবেদনই গুরুত্বপূর্ণ নয়। যদি আমরা জার্মানির GfK ভোক্তা আস্থা সূচক বা ইউরোজোনের ভোক্তা মনোভাবের মতো
ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ECB) কর্মকর্তারা আরও সুদের হার কমানোর জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন, কারণ তারা প্রত্যাশা করছেন যে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক নীতিমালা ইউরোপের অর্থনীতির ওপর গুরুতর এবং দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে—এমনকি
আসন্ন সপ্তাহে গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশের সম্ভাবনা রয়েছে, যা মার্কেটের গতিশীলতায় উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে—তবে আসলেই কি তা ঘটবে? ডোনাল্ড ট্রাম্পের সৃষ্ট ভূরাজনৈতিক বিশৃঙ্খলার প্রেক্ষাপটে, যা যুক্তরাষ্ট্র এবং বিশ্ব অর্থনীতির
সোমবার কোনো সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না। গত সপ্তাহে মার্কেটের ট্রেডাররা সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রতি তেমন কোনো প্রতিক্রিয়া দেখায়নি, তাই সোমবারও বিশেষ কিছু প্রত্যাশা করার নেই। অবশ্য, ডোনাল্ড ট্রাম্প
InstaTrade
PAMM accounts
Your IP address shows that you are currently located in the USA. If you are a resident of the United States, you are prohibited from using the services of InstaFintech Group including online trading, online transfers, deposit/withdrawal of funds, etc.
If you think you are seeing this message by mistake and your location is not the US, kindly proceed to the website. Otherwise, you must leave the website in order to comply with government restrictions.
Why does your IP address show your location as the USA?
Please confirm whether you are a US resident or not by clicking the relevant button below. If you choose the wrong option, being a US resident, you will not be able to open an account with InstaTrade anyway.
We are sorry for any inconvenience caused by this message.